
নষ্ট পাড়ার নষ্ট মেয়েরা তো
শরীর বেচে খায়,
খুব সহজে মন চাইলে যে তাদের
নষ্টা বলা যায়।
জাত কূল মান নষ্ট করেই তো কষ্টে
কাটে ওদের জীবন,
নষ্ট হতে বাধ্য যারা করলো ওদের
কোথায় তারা এখন।
বউয়ের শাড়ির ভাজের মাঝে
খুজচ্ছে এখন সুখ,
সভ্য পাড়ায় ভদ্র সেজে তারা তো
লুকিয়ে চলে মুখ।
ভদ্র পাড়ার সভ্য ছেলেরা মুখ লুকিয়ে,
নষ্ট পাড়ায় যায়,
অন্ধকারে সভ্য সাজা ছেলে গুলো
অসভ্য হয়ে রয়।
নষ্ট মেয়ের বুকে শুয়েও তারা যে
সভ্য রয়ে যায়,
নষ্টা মেয়ে আর সভ্য ছেলে লুটায়
সুখে একই বিছানায়।
নষ্টা সভ্য তফাৎ করে যে কথিত
ভদ্র সভ্য পাড়ায়,
জন্ম থেকে হয় না নষ্ট তবু্ও অঙ্গে
নষ্ট ভূষণ জরায়।
তোরাই নাকি আবার এই সমাজের
সভ্য উজ্জ্বল আলো,
নষ্টার বুকে পেটে আচর কেটেও
সাজিস আবার ভালো।
তখন কোথায় থাকে রে তোদের
সভ্য জাত পাতে,
দিনের বেলায় এক রুপ তোদের
পশুর রুপ রাতে।
তোদের লালসার শিকার হয়ে
নষ্টা হলো নারী!
কামনায় ক্ষুধার্ত হয়ে তোরা
খুললি নারীর শাড়ি।
ছেলেদের নাকি যায়না কভু জাত
নারীর ভারী জাত,
তাই তোদের ভিতরেই বাস করে বুঝি
অসভ্য হায়না কুজাত।
ক্ষণিকের সুখের উম্মাদনায় তুই
ভরলিরে নারীর গর্ভ,
নামহীন হলো সন্তান হারালো নারী
মান সম্মান সর্ব।
তাই তো নারীকে উপাধী দিলিরে
নষ্ট পাড়ার পতিতা,
নষ্টামি তে জাত নষ্ট তোদের
ছিল কি কোন সততা?